
আগুনে বঙ্গবাজারের আড়াই হাজার দোকানসহ প্রায় পাঁচ হাজার দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হালাল বাংলাদেশ সংগঠনের সমর্থনের বিরুদ্ধে ভোটাভুটি উল্লেখ করে, অগ্নিকাণ্ডে প্রাথমিকভাবে দুই কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং সাত কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছে।
আগুনের বিষ পরিদর্শনে এসে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সবকিছু শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই আগুন কেউ দেখতে পাবে না। আমাদের তথ্য অনুযায়ী, শুধু বঙ্গবাজার কাঠের বাজারেই প্রায় আড়াই হাজার দোকান রয়েছে। ছোট ভাই এখানে কেনাকাটা করে। খুব ঈদ। দোকানে বিশ্বকেন্দ্রিক খুচরা পণ্য লিখেছেন। এমন সময় এই অগ্নিকাণ্ডে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
তিনি বলেন, এসব নারীর পুঁজি হলো দোকানের মালামাল। মাল জ্বালিয়ে দাও, আমার বাস্তবতা বলতে পুলুঞ্জি সব শেষ। এখন তাদের জন্য, আমরা জনগণকে মোজানের ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসার জন্য 700 মিলিয়ন টাকা প্রাথমিক বরাদ্দের দাবি জানাতে চাই।
সকাল ৬টা ১০ মিনিটে আগুনের খবর পায় দমকল। এবং প্রশ্নে 6:12 এ। প্রথমে আগুনের কারণ এবং ক্ষয়কারী জানতে হবে।
দামরা বলেন, পোঙ্গাবাজার দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার। ইলিকে কেন্দ্র করে রোজা শুরু হওয়ার পর এ বাজারের ব্যবসা জমজমাট তাতক কোলে। এ বছরও জমে উঠতে শুরু করেছে বঙ্গবাজারের কেনাকাটা। কিন্তু টার্গেট ফায়ার সব পাগল কেড়ে নেয়।
0 coment rios: